ব্লগ সমূহ

রাহাত ঢাকা শহরের এক সাধারণ ছেলে। বয়স তার ২৫, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করেছে কয়েক বছর আগে। ভালো কোনো চাকরি পাচ্ছে না, আর সংসারের চাপও বাড়ছে। একদিন এক বন্ধুর মুখে শুনলো “ড্রপশিপিং” নামের একটা ব্যবসার কথা।

পলাশের বয়স ত্রিশের কাছাকাছি। ঢাকার এক মাঝারি মানের কোম্পানিতে ডাটা এন্ট্রির কাজ করে।

দুইজন প্রার্থী ইন্টারভিউতে গেল। প্রথম জন রাকিব। তাকে প্রশ্ন করা হলো, “আপনার টাইপিং স্পিড কেমন?” রাকিব লজ্জা পেয়ে উত্তর দিল, “আমি খুব একটা জানি না।”

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে এখন অনলাইন ব্যবসার জনপ্রিয়তা বেড়েছে। অনেকে নিজস্ব দোকান খুলতে চান, কিন্তু শুরু করার আগে একটি প্রশ্ন তাদের মনে আসে—

বাংলাদেশে এখন হাজার হাজার মানুষ অনলাইনে ব্যবসার সাথে জড়িত। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ওয়েবসাইট বা মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রি করছেন অনেকে।

বাংলাদেশে এখন প্রায় সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করে, আর তাদের অধিকাংশই ফেসবুক ইউজার। তাই যারা নতুন করে অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চান, তাদের জন্য সহজ উপায়

আমাদের সবার মাথার ভেতর কিছু না কিছু বিজনেস আইডিয়া থাকে। কেউ স্বপ্ন দেখে নিজের কোর্স চালু করার, কেউ চমৎকার কফি বানিয়ে ক্যাফে খোলার,

বাংলাদেশে প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এরা অনেকে চাকরি খুজে পাচ্ছে না।

এক সময় ব্যবসা শুরু মানেই ছিল বিশাল পুঁজি, দোকান ভাড়া, লোকবল, এমনকি জায়গা কেনার মতো ঝামেলা।

মানিক (প্রতীকি নাম) প্রায় এক বছর হলো একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। কিন্তু তার স্বপ্ন এই চাকরি থেকে বড়।

যারা ইউটিউবে সময় কাটান, তাদের স্ক্রিনে এমন অনেক ভিডিও আসা উচিত যেখানে একজন ব্যক্তি তার পুরো ইউটিউব স্টুডিও ঘুরে দেখিয়েছে।

ইকমার্স বা অনলাইন ব্যবসা বর্তমানে একটি বিশাল বিশ্বব্যাপী শিল্পে পরিণত হয়েছে। দিনের পর দিন ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়ছে, এবং এতে মানুষ তাদের প্রতিদিনের কেনাকাটা,

২০২৫ সালে বাংলাদেশের ই-কমার্স খাত ব্যাপকভাবে বিকাশ লাভ করেছে। ইন্টারনেট ও স্মার্টফোন ব্যবহারের বৃদ্ধি অনলাইন কেনাকাটাকে আরও জনপ্রিয় করেছে।

আমাদের অনেকে ই-বিজনেসকে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সাথে মিলিয়ে ফেলেন। তবে বাস্তবে এই দুটি বিষয় একেবারেই ভিন্ন।

যেকোনো মার্কেটিং-এর ক্ষেত্রে মূল লক্ষ থাকে সঠিক ক্রেতার কাছে পৌঁছানো। এটা যে যত ভালো বুঝতে পারেন তিনি ততবেশি দক্ষ।

যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ই-কমার্স মার্কেটের আকার ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।

বাংলাদেশে এখন সম্ভবত ঘরে ঘরে একজন ই-কমার্স ব্যবসায়ী পাওয়া যাবে। অনেক তরুণ এখন প্রথাগত চাকরির পেছনে না ছুটে অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসাগুলোর দিকে ঝুঁকছে।

বাংলাদেশে ড্রপ শিপিং তেমন জনপ্রিয় না হলেও পশ্চিমা দেশগুলোতে এর চাহিদা প্রচুর।

যারা ইউটিউবে সময় কাটান, তাদের স্ক্রিনে এমন অনেক ভিডিও আসা উচিত যেখানে একজন ব্যক্তি তার পুরো ইউটিউব স্টুডিও ঘুরে দেখিয়েছে।

একজন ফ্রিল্যান্সার তার কাজ পাওয়ার জন্য মার্কেটপ্লেসের উপর নির্ভরশীল থাকেন। ফাইভার এবং আপওয়ার্ক-এর বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাজ করেই তার উপার্জন শুরু হয়।

বর্তমানে অ্যামাজন একটি বিশ্বব্যাপী ইকমার্স জায়ান্ট। শুধুমাত্র পণ্য বিক্রি করাই নয়, অ্যামাজন বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি ও সুযোগ প্রদান করে, যার মাধ্যমে মানুষ অনলাইনে আয় করতে পারে।